বাংলাদেশের গণতন্ত্রের প্রতিটি মোড়ে ছাত্রদের রক্ত ঘামে লেখা ইতিহাস : আমান
বাংলাদেশের গণতন্ত্রের পথচলায় ছাত্র সমাজের অবদানকে যুগান্তকারী বলে উল্লেখ করে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আলহাজ্ব আমান উল্লাহ আমান বলেছেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্রের প্রতিটি অধ্যায় ছাত্রদের রক্ত–ঘামে লেখা। ৫২ থেকে ২০২৪—বাংলাদেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রথম সারিতে ছিল ছাত্ররা। ২৬ নভেম্বর (বুধবার) দু
বক্তব্যে তিনি ছাত্র সমাজের দীর্ঘ সংগ্রামী ইতিহাস তুলে ধরে বলেন, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে সালাম–বরকত–রফিক–জব্বারের রক্ত মাতৃভাষাকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।১৯৬২ সালে শিক্ষা আন্দোলনে শহীদ ওয়াজউল্লাহ শিক্ষার অধিকার রক্ষায় উদাহরণ স্থাপন করেন। ১৯৬৯ সালে আসাদের রক্তে গণঅভ্যুত্থানে নতুন গতি পায়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে কেরানীগঞ্জের বহু ছাত্র অংশ নেয়; আটি ভাওয়ালে শহীদ হন ১৯ জন।১৯৯০ সালে স্বৈরাচার পতনের মূলে ছিল ছাত্র আন্দোলন; শহীদ ডা. মিলনের আত্মদান সেই আন্দোলনের বাঁকবদল ঘটায়। ২০২৪ সালের সাম্প্রতিক গণঅভ্যুত্থানে আটি ভাওয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রিয়াজ সহ হাজার ছাত্র–যুবকদের ত্যাগ দেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎকে নতুন দিগন্তে নিয়ে গেছে।
আমান বলেন, ছাত্ররা যখন মাঠে নামে, তখন দেশের গতি–প্রকৃতি বদলে যায়। ক্ষমতার চেয়ারে বসে থাকা কেউ ছাত্রদের শক্তিকে ছোট করে দেখলে তারা নিজেরাই ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে চলে যাবে।
আগামী নির্বাচন সম্পর্কে বলেন,ফে
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস ঘোষিত ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে আমান বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্যেই গণতন্ত্রের ভিত্তি মজবুত হয়। অতীতে যেমন সুষ্ঠু নির্বাচন এই দেশকে নতুন পথে নিয়ে গেছে, এবারও সেই নির্বাচন গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনবে।
নবীন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে আমান উল্লাহ আমান বলেন,শিক্ষার পাশাপাশি দেশের ইতিহাস জানতে হবে। তোমরাই আগামী দিনের নেতৃত্ব। গণতন্ত্র যদি স্থায়ী করতে হয়, নতুন প্রজন্মের দায়িত্ব আরও বেশি।
আটি ভাওয়াল উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের গভর্নিং বডির সভাপতি মনিরুজ্জামান সুমনের সভাপতিত্বে ও অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আমিনুল হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বি
সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ ইমরুল কায়েস
প্রিন্ট করুন
সেভ করুন